২. ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল তার জীবনে মোট ৬০টি বিড়াল পুষেছিলেন ।
৩. সব বিড়ালই নীল রঙের চোখের মণি নিয়ে জন্মায় ।
Image by Юрий Сидоренко from Pixabay |
৫. বিড়াল একমাত্র গ্রহপালিত প্রাণী, যার নাম বাইবেলে নেই ।
৬. ৪ হাজার বছর আগে বিড়াল হত্যার বিচারে মিসরে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হতো ।
৭. এক জরিপে দেখা গেছে, শতকরা ৯৫ ভাগ বিড়াল মালিক তাদের পোষা বিড়ালের সঙ্গে কথা বলে ।
৮. প্রাচীন মিসরীয়রা বিড়ালকে ধর্মীয়ভাবে পবিত্র প্রাণী হিসেবে বিশ্বাস করত ।
৯. কালো বিড়ালের কুসংস্কার প্রচলন হয় মূলত আমেরিকায় । এশিয়ার কিচু এলাকা এবং ইংল্যান্ডে কালো বিড়ালকে সৌভাগ্যের চিহৃ হিসেবে দেখা হয়।
১০. বিড়ালকে ভয় পাওয়ার রোগকে বলা হয় অ্যালারফোবিয়া । জুলিয়াস সিজার, দ্বিতীয় হেনরি, ষষ্ঠ চার্লস নেপোলিয়নের মতো ব্যক্তিরা ছিলেন অ্যালারফোবিয়া রোগী ।
১১.আর্নেষ্ট হেমিংওয়ের হাভানার বাড়িতে ছিল ৩০টি বিড়াল ।
১২. প্রাচীন মিসরে পোষা বিড়াল মারা গেলে পরিবারের সব সদস্যরা নিজের ভ্রু চেঁছে ফেলে শোক প্রকাশ করত ।
১৩.আইজ্যাক নিউটনই প্রথম তার পোষা বিড়ালেরর জন্য আবিষ্কার করেছিলেন সুইঙ্গিং ডোর ।
১৪. ১৮৮৮ সালে মিসরে প্রায় ৩ লাখ বিড়ালের মমি উদ্ধার করা হয় । এই বিড়ালের মমি বিক্রি হয়েছিল প্রতি টন ১৮ দশমিক ৪৩ ডলার দামে । ক্রেতা দেশটি ছিল ইংল্যান্ড । তারা এই বিড়ালের মমিগুলো সার তৈরির কাজে লাগিয়েছিল ।
১৫. বিড়ালের চোখের দিকে তাকিয়ে তার মনোভাব বোঝা যায় । আতঙ্কগ্রস্ত বা উত্তেজিত বিড়ালের চোখের মণি হয় বড় এবং গোলাকৃতির । রাগান্বিত বিড়ালের চোখের মণি হয় সরু ।
১৬. গবেষণা মতে যারা বিড়াল পোষে তাদের হার্ট অ্যাটাক বা হৃৎপিন্ডের যেকোনো সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা যারা কখনও বিড়াল পোষেনি তাদের তুলনায় ৩৩% কম । গবেষকদের মতে যারা বিড়াল পোষে তাদের দুশ্চিন্তা এবং চাপের পরিমাণ অন্যদের তুলনায় কম থাকে!
১৭. Aoshima জাপানে অবস্থিত ছোট্ট একটি দ্বীপ । যেটি Cat Island হিসাবে অধিক পরিচিত সেই সাথে এটি একটি বিখ্যাত টুরিষ্ট স্পট । ধারণা করা হয় জেলেরা এই দ্বীপে বিড়াল এনেছিলেন শুধুমাত্র ইঁদুর মারার জন্য কিন্তু কালক্রমে এদের সংখ্যা এতই বৃদ্ধি পায় যে বর্তমানে ঐ দ্বীপে মানুষের বিপরীত ৮ টির ও বেশি বিড়াল রয়েছে । আপনি যদি Cat Lover হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই একবার Aoshima দ্বীপে ঘুরে আসতে পারেন ।
0 মন্তব্যসমূহ